জাতীয় স্মৃতি সৌধ National Martyrs’ Monument Savar, Bangladesh – Drone Video of the National Monument
জাতীয় স্মৃতি সৌধ – Drone Top View of National Martyrs’ Monument of Bangladesh – Drone Footage
in memory of the martyrs – Shob kota janala Khule dao na A patriotic song with modern video
Ek Sagorer Rokter Binimoya Banglar Shadinota Anlo Jara – We will not forget you. Video Song
সব কটা জানালা খুলে দাওনা – Sob Kota Janala Khule Daona Music Video
Three million people lost their lives in Bangladesh’s Liberation war. We will never forget their memory or sacrifice.
Liberation War Monuments
1. The month of December in Bangladesh is a time of remembrance and reflection. The country’s independence in that month in 1971 was followed by a yearning to memorialise the heroism and sacrifice of the freedom fighters. On December 16, 1982, 11 years after Bangladesh became an independent country, the National Martyrs’ Monument was inaugurated. Located at Savar, an industrial suburb about 22 miles northwest of Dhaka, the monument now stands as an iconic structure, encapsulating the nation’s gratitude toward the men and women who sacrificed their lives for the Bengalis’ right to self-rule. In December every year, thus, the National Martyrs’ Monument becomes the epicenter of the nation’s collective rituals in celebrating nationhood.
2. জাতীয় স্মৃতিসৌধ
সাভারে অবস্থিত জাতীয় স্মৃতিসৌধ স্বাধীনতা যুদ্ধের একটি ঐতিহাসিক ভাস্কর্য।যেখানে বীর বাঙালি আসেন শ্রদ্ধা জানাতে। এর স্থপতি হলেন সৈয়দ মাইনুল হোসেন। স্মৃতিসৌধটির উচ্চতা ১৫০ ফুট। সৌধটি সাত
জোড়া ত্রিভুজাকৃতির দেয়াল নিয়ে গঠিত। দেয়ালগুলো ছোট থেকে বড় ক্রমে সাজানো হয়েছে। এই সাত জোড়া দেয়াল স্বাধীনতা আন্দোলনের সাতটি ভিন্ন পর্যায়কে নির্দেশ করে। ১৯৫২–এর ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৬ শাসনতন্ত্র আন্দোলন, ১৯৬২ শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৬ ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৬৯–এর গণঅভ্যুত্থান, ১৯৭১–এর মুক্তিযুদ্ধ— এ সাতটি ঘটনা নিয়ে এটি নির্মিত। ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকা থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে ঢাকা–আরিচা
মহাসড়কের পাশে নবীনগরে স্মৃতিসৌধের শিলান্যাস করেন। ১৯৭৮ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্মৃতিসৌধটি নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। বাংলাদেশ সফরকারী বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধানরা নিজ হাতে এখানে স্মারক বৃক্ষরোপণ করে থাকেন।
4. বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ
১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয়ের মাত্র দুই দিন আগে পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের এ দেশীয়
দোসররা ঘৃণ্যতম হত্যাযজ্ঞ চালায়। পূর্ব পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর এ দেশীয় দোসর–রাজাকার, আলবদর, আল শামস বাহিনীর সদস্যদের হাতে অপহূত হন অনেক বুদ্ধিজীবী। পরে তাদের নির্মম ও নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়। বাংলাদেশের [তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের] বরেণ্য বুদ্ধিজীবীদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নির্মিত হয়েছে রায়েরবাজার শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধটি।
5. অপরাজেয় বাংলা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনের সামনে গর্বের সঙ্গে মাথা উঁচু বন্দুক কাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা তিন নারী–পুরুষের ভাস্কর্যটি সবার স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে তারই অনুপম স্মৃতিকাতর ভাস্কর্য ‘অপরাজেয় বাংলা’। ভাস্কর্যটি সব শ্রেণির যোদ্ধার প্রতিচ্ছবি। এটি শুধু মূর্তি নয়, সামগ্রিক সংগ্রাম ও ’৭১–এর মুক্তিযুদ্ধের বাস্তব প্রতিচ্ছবি।
6. সাবাস বাংলাদেশ
এই ভাস্কর্যটি দাঁড়িয়ে আছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে।দুজন মুক্তিযোদ্ধার প্রতিকৃতি এটি। একজন রাইফেল উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে আর তার বাঁ বাহুটি মুষ্টিবদ্ধ করে জাগানো। অন্যজন রাইফেল হাতে দৌড়ের ভঙ্গিতে রয়েছে। তার পরনে প্যান্ট, মাথায় এলোমেলো চুলের প্রাচুর্য যা কিনা আধুনিক সভ্যতার প্রতীক। এর পেছনে ৩৬ ফুট উঁচু দেয়াল দাঁড়িয়ে আছে। দেয়ালের উপরের শূন্য বৃত্ত দেখতে সূর্যের মতোই। মুক্তিযুদ্ধকালীন স্বাধীনতার নানা দৃশ্য নকশায় ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এই শাবাশ বাংলাদেশের দেয়াল।
7. সংশপ্তক
যুদ্ধে নিশ্চিত পরাজয় জেনেও লড়ে যান যে অকুতোভয় বীর সে–ই সংশপ্তক। এ ভাস্কর্যটির মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যুদ্ধে শত্রুর আঘাতে এক হাত, এক পা হারিয়েও রাইফেল হাতে লড়ে
যাওয়া দেশমাতৃকার বীর সন্তান।জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে এক পায়ে ভর করে দাঁড়িয়ে আছে ভাস্কর্যটি। দেশের জন্য প্রাণ উৎসর্গ করতে সদা জাগ্রত মুক্তিযোদ্ধা ও গ্রামবাংলার আপামর জনতার স্বাধীনচেতা, অকুতোভয় মানসিকতা সাহসী প্রতিবিম্ব এই ভাস্কর্যটি।
https://www.google.com/amp/s/www.bdpratidin.com/amp/various/2016/12/11/191529
8. বিজয় ‘৭১.
বিজয় ’৭১ ভাস্কর্যটি অবস্থিত বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে। মহান মুক্তি সংগ্রামে বাংলার সর্বস্তরের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মূর্তপ্রতীক বিজয় ’৭১। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন মিলনায়তনের সামনে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে বিজয় ’৭১। পরম আকাঙ্ক্ষিত বিজয়ের এ ভাস্কর্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ অজস্র মানুষের প্রেরণার উৎস। ভাস্কর্যে একজন নারী, একজন কৃষক ও একজন ছাত্র মুক্তিযোদ্ধার নজরকাড়া ভঙ্গিমা বারবার মুক্তিযুদ্ধের সেই দিনগুলোতে নিয়ে যায় দর্শনার্থীদের। কৃষক মুক্তিযোদ্ধা বাংলাদেশের পতাকা তুলে ধরেছে আকাশের দিকে। তার ডান পাশেই শাশ্বত বাংলার সর্বস্বত্যাগী ও সংগ্রামী নারী দৃঢ়চিত্তে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছেন। যার সঙ্গে আছে রাইফেল। অন্যদিকে একজন ছাত্র মুক্তিযুদ্ধে গ্রেনেড ছোড়ার ভঙ্গিমায় বাম হাতে রাইফেল নিয়ে তেজোদীপ্ত চিত্তে দাঁড়িয়ে আছে। বিখ্যাত ভাস্কর্যটির নির্মাণ কাজ শেষ হয় ২০০০ সালে।
https://www.google.com/amp/s/www.bdpratidin.com/amp/various/2016/12/11/191529
9. বাবলাবন–বধ্যভূমিতে–মুক্তিযুদ্ধ–স্মৃতিসৌধের–উদ্বোধন